আমার ছোটবেলা থেকে খুব ইচ্ছে করত পটার্স হুইল ঘোরাতে। আমাদের পাড়ায় ছিল একঘর কুমোর। তারা তিগারে নরম মাটির তাল চাপিয়ে, আলতো হাত ঘুরিয়ে ঘুরিয়ে মাটির ভাঁড়, ঘটি, সরা বানাতো। মায়ের সঙ্গে ঐ কুমোরপাড়া দিয়ে আসতে যেতে দাঁড়িয়ে পড়তাম। একতাল সামান্য মাটি হঠাত করে তিগার থেকে কুমোরের হাতের যাদুতে শিল্প হয়ে উঠত। অবাক বিস্ময়ে কিশোরী মন ভরে উঠত। ইচ্ছে করত মৃত্শিল্পী হতে… [বাকিটা ..]
নীরেন্দ্রনাথ চক্রবর্তীর একটি কবিতা “ইচ্ছা করে” মনে পড়ে গেল। সাত থেকে সত্তর এমনই ১২ জন স্বতোপ্রণোদিত হয়ে মনের ইচ্ছের কথা জানালেন প্যাপিরাসে। তাঁদের নিজের ভাষায় জমে উঠল চক্রবৈঠকের আলোচনা।
অতনু প্রজ্ঞান বন্দ্যোপাধ্যায় : হোলি
কেয়া মুখোপাধ্যায় : [১] এক টুকরো আলো [২] ইচ্ছে-পশম
নিবেদিতা ঘোষ মার্জিত : অন্য ইচ্ছা
তুষ্টি ভট্টাচার্য : ইচ্ছে মাছ
কাজলা : ইচ্ছে-ঘুড়ি
হিমাদ্রী শেখর দত্ত : কুবলাই খাঁন
শাশ্বতী সরকার : অসুরমর্দিনী
নন্দিতা ভট্টাচার্য : সিমি নিঝুম
অনুপম দাশশর্মা : মায়া-বাস্তবের মুখোমুখি
রুমকি রায় দত্ত : বিকলাঙ্গ অবসর
মৈত্রেয়ী চক্রবর্তী : [১ ] ফিরে পাওয়া [২ ] ইচ্ছে করে
কৃষ্ণা রায় : এই অবেলায়
সায়ন্ন্যা দাশদত্ত : যারা ভেসে যায়
চমক মজুমদার : রামধনু রংয়ের ইচ্ছেগুলো আর ছবিওয়ালা
বরেন দাস : সুখের নীড়
পিয়ালী গাঙ্গুলী : স্বপ্নের কাছাকাছি
দেবপ্রসাদ মজুমদার : ট্রেন কম্পার্টমেন্টে কম্ফর্ট
বিদ্যুৎলেখা ঘোষ : আত্মজন